ত্বকের ৪ ধরনের অ্যালার্জি

ত্বকের ৪ ধরনের অ্যালার্জি | লক্ষণ ও প্রতিকারসমূহ কী কী?

আমাদের পরিবারে অ্যালার্জি একটি পরিচিত সমস্যা। আমার মা চিংড়ি খেলেই শ্বাসকষ্টে ভোগেন, যদিও চিংড়ি তার প্রিয় খাবার। আমার বেগুন খেলে গা চুলকানো শুরু হয়। এমনকি গ্রামের বাড়িতে একবার আমার এক ভাই আম খেয়ে শ্বাসকষ্টে ভুগেছিল। কারো চিংড়িতে, কারো বেগুনে, কারো বা পোষা প্রাণীতে অ্যালার্জি হয়। অ্যালার্জির মূল কারণ ও ত্বকের ৪ ধরনের অ্যালার্জি সম্পর্কে চলুন জেনে নেই।

Table of Contents

অ্যালার্জি কী?

অ্যালার্জি আমাদের ইমিউন সিস্টেমের একটি প্রতিক্রিয়া, যা সাধারণত ক্ষতিকর বস্তু যেমন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস থেকে রক্ষা করে। তবে কিছু অক্ষতিকর বস্তুকেও ক্ষতিকর মনে করে প্রতিরোধ ব্যবস্থা। এর ফলে হাঁচি, চোখের অ্যালার্জি, চুলকানি, শ্বাসকষ্ট, ও র‍্যাশ হয়ে থাকে। অ্যালার্জি মূলত কোনো রোগ নয়, এটি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার এক ধরনের প্রতিক্রিয়া।

অ্যালার্জি প্রধানত চার ধরনের হতে পারে:

  • ত্বকের সংস্পর্শে (Skin contact)
  • আহারে অ্যালার্জি (Ingestion)
  • ইনজেকশন অ্যালার্জি (Injection)
  • শ্বাসপ্রশ্বাসে অ্যালার্জি (Inhalation)

আজ আমরা অ্যালার্জি নিয়ে আলোচনা করবো।

ত্বকের সংস্পর্শে অ্যালার্জি (Skin contact)

ত্বকের সংস্পর্শে অ্যালার্জি একটি সাধারণ সমস্যা যা আমাদের ত্বকে বিভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি সাধারণত ত্বকের সাথে বিশেষ কিছু পদার্থের সংস্পর্শে ঘটে, যেমন গাছপালা, ধুলোবালি, রাসায়নিক পদার্থ, এবং কিছু ধাতু। আসুন জানি ত্বকের সংস্পর্শে অ্যালার্জি সম্পর্কে বিস্তারিত এবং এর প্রতিকার।

ত্বকের ৪ ধরনের অ্যালার্জি

 ত্বকের সংস্পর্শে অ্যালার্জির কারণ

ত্বকের সংস্পর্শে অ্যালার্জি সাধারণত নিম্নলিখিত কারণে হতে পারে:

  •  বিষাক্ত গাছপালা (Poison Plants): যেমন পয়জন আইভি, ওক, এবং সুমাক। এই গাছগুলোর সংস্পর্শে আসলে ত্বকে অ্যালার্জি হতে পারে।
  •  ধুলোবালি: ত্বকের সংস্পর্শে ধুলোবালি অ্যালার্জি সৃষ্টি করতে পারে।
  •  রাসায়নিক পদার্থ: যেমন পরিষ্কার করার পণ্য, ডিটারজেন্ট, এবং প্রসাধনী।
  •  ধাতু: যেমন নিকেল, যা সাধারণত গহনায় ব্যবহৃত হয়।

ত্বকের সংস্পর্শে অ্যালার্জির লক্ষণ

ত্বকের সংস্পর্শে অ্যালার্জির লক্ষণগুলো সাধারণত সংস্পর্শের কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েক দিনের মধ্যে দেখা যায়। এর মধ্যে রয়েছে:

  • চুলকানি এবং জ্বালাভাব: ত্বকে অত্যধিক চুলকানি এবং জ্বালা অনুভূত হতে পারে।
  • র‍্যাশ এবং ফোলাভাব: ত্বকে লাল র‍্যাশ এবং ফোলা দেখা যেতে পারে।
  • পানি ফোটা: কিছু ক্ষেত্রে ত্বকে ছোট ছোট পানি ফোটা দেখা দিতে পারে।

 ত্বকের সংস্পর্শে অ্যালার্জির প্রতিকার

ত্বকের সংস্পর্শে অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নিতে পারেন:

  • ক্যালামাইন লোশন ব্যবহার করুন: এটি ত্বকের চুলকানি এবং জ্বালা কমাতে সাহায্য করে।
  • ঠাণ্ডা পানিতে পরিষ্কার করুন: অ্যালার্জি হওয়া স্থানটি ঠাণ্ডা পানিতে পরিষ্কার করুন এবং ঠাণ্ডা কাপড় দিয়ে আলতো করে মুছে নিন।
  • অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করুন: এটি ত্বককে শীতল এবং প্রশান্ত রাখে।

 ওটমিল বাথ নিন: ওটমিল বাথ ত্বকের চুলকানি এবং জ্বালা কমাতে কার্যকর।

 প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ

ত্বকের সংস্পর্শে অ্যালার্জি থেকে মুক্ত থাকতে নিচের পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে পারেন:

  • বিষাক্ত গাছপালা এড়িয়ে চলুন: পয়জন আইভি, ওক, এবং সুমাক গাছের সংস্পর্শে আসা থেকে বিরত থাকুন।
  • ধুলোবালি থেকে দূরে থাকুন: ধুলোবালি যুক্ত স্থানে যাওয়া এড়িয়ে চলুন এবং নিজের চারপাশ পরিষ্কার রাখুন।
  • রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার সতর্কতার সাথে করুন: পরিষ্কার করার পণ্য এবং ডিটারজেন্ট ব্যবহারে সতর্ক থাকুন।
  • নিকেলমুক্ত গহনা পরুন: নিকেল অ্যালার্জি থাকলে নিকেলমুক্ত গহনা পরিধান করুন।

 

আহারে অ্যালার্জি (Ingestion)

আহারে অ্যালার্জি বা ইনজেশন অ্যালার্জি হচ্ছে একটি প্রতিক্রিয়া যা শরীর খাবারের প্রতি অস্বাভাবিকভাবে প্রদর্শিত করে। যখন খাবারকে শরীর ক্ষতিকর না হওয়া সত্ত্বেও ক্ষতিকর হিসেবে চিনে নেয়, তখন এই ধরনের অ্যালার্জি দেখা দেয়। আসুন, আহারে অ্যালার্জি সম্পর্কে বিস্তারিত জানি।

আহারে অ্যালার্জির কারণ

আহারে অ্যালার্জির মূল কারণ হল কিছু নির্দিষ্ট খাবারের প্রোটিন যা শরীর অ্যালার্জেন হিসেবে সনাক্ত করে। এসব খাবার শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে প্রতিক্রিয়া করতে বাধ্য করে, যার ফলে বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি লক্ষণ দেখা দেয়।

 আহারে অ্যালার্জির ৪ ধরণের উদাহরণ

  • দুধে অ্যালার্জি (Milk Allergy)
  • লক্ষণ: পেটে ব্যথা, পাতলা পায়খানা, নাক দিয়ে পানি পড়া, ত্বকে র‍্যাশ।
  • প্রতিকার: দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার এড়িয়ে চলুন, এবং প্যাকেটের খাবার কিনতে খেয়াল করুন।
  • আমে অ্যালার্জি (Mango Allergy)
  • লক্ষণ: মুখ ও মুখের চারপাশে ফুলে যাওয়া, চুলকানি, শ্বাসকষ্ট।
  • প্রতিকার: আম ভালো করে ধুয়ে, খোসা ছাড়িয়ে খান, এবং ডাক্তারের পরামর্শে অ্যালার্জির জন্য ওষুধ সেবন করুন।
  • বাদাম শেলযুক্ত মাছ (Nuts & Shellfish)
  • লক্ষণ: চুলকানি, শ্বাসকষ্ট, নাক দিয়ে পানি পড়া, শরীরে চাকা হয়ে ফুলে যাওয়া।
  • প্রতিকার: বাদাম ও সামুদ্রিক মাছ এড়িয়ে চলুন, এবং ডাক্তারের পরামর্শে এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধ গ্রহণ করুন।
  • ওষুধ সেবনে অ্যালার্জি (Medication Allergy)
  • লক্ষণ: চুলকানি, হাঁচি, শ্বাসকষ্ট, শরীরে চাকা হয়ে ফুলে ওঠা।
  • প্রতিকার: আপনার অ্যালার্জি সম্পর্কে ডাক্তারকে জানিয়ে ওষুধ সেবন করুন।

ইনজেকশন  অ্যালার্জি (Injection)

ইনজেকশন অ্যালার্জি একটি প্রতিক্রিয়া যা শরীর ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রাপ্ত কোনো ওষুধ বা পদার্থের প্রতি অস্বাভাবিকভাবে প্রদর্শিত করে। এটি একটি গম্ভীর সমস্যা হতে পারে এবং তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। আসুন, ইনজেকশন অ্যালার্জি সম্পর্কে বিস্তারিত জানি।

ত্বকের ৪ ধরনের অ্যালার্জি

 ইনজেকশন অ্যালার্জির কারণ

ইনজেকশন অ্যালার্জি সাধারণত কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ বা ইনজেকশন থেকে হতে পারে, যেমন:

  • অ্যান্টিবায়োটিক: যেমন পেনিসিলিন বা সালফোনামাইডস।
  • প্রোটিন ওষুধ: যেমন ইনসুলিন বা ভ্যাকসিন।
  • চিকিৎসার মাধ্যম: যেমন কনট্রাস্ট মিডিয়া যা রেডিওলজি পরীক্ষা গুলির জন্য ব্যবহৃত হয়।

 ইনজেকশন অ্যালার্জির লক্ষণ

ইনজেকশন অ্যালার্জির লক্ষণ সাধারণত ইনজেকশনের পরপরই দেখা যায় এবং এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে:

  • ত্বকে র‍্যাশ: লাল বা ফোলা র‍্যাশ দেখা দিতে পারে।
  • চুলকানি জ্বালাভাব: ত্বকে চুলকানি বা জ্বালা হতে পারে।
  • শ্বাসকষ্ট: শ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে এবং বুকের মধ্যে সংকোচন অনুভব হতে পারে।
  • অ্যানাফাইল্যাক্সিস: এটি একটি গুরুতর প্রতিক্রিয়া যা শ্বাসকষ্ট, রক্তচাপ হ্রাস এবং চেতনা হ্রাস সৃষ্টি করতে পারে।

 ইনজেকশন অ্যালার্জির প্রতিকার

ইনজেকশন অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নিতে পারেন:

  • এপিনেফ্রিন ইনজেকশন ব্যবহার করুন: অ্যানাফাইল্যাক্সিসের ক্ষেত্রে এপিনেফ্রিন ইনজেকশন দ্রুত প্রতিক্রিয়া শিথিল করতে পারে।
  • অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ সেবন করুন: চুলকানি এবং র‍্যাশ কমাতে অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ সেবন করুন।
  • মেডিকেল সহায়তা নিন: যদি ইনজেকশন অ্যালার্জির লক্ষণ দেখা যায়, তবে তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
  • অ্যালার্জেন এড়িয়ে চলুন: যেসব ইনজেকশন বা ওষুধ থেকে অ্যালার্জি হয়, সেগুলি এড়িয়ে চলুন এবং আপনার স্বাস্থ্য রেকর্ডে তা উল্লেখ করুন।

শ্বাসপ্রশ্বাসে অ্যালার্জি (Inhalation)

শ্বাসপ্রশ্বাসে অ্যালার্জি হচ্ছে একটি স্বাস্থ্য সমস্যা যা শ্বাসগ্রহণের সময় অ্যালার্জেনগুলির কারণে ঘটে। এটি শ্বাসনালীর প্রদাহ এবং শ্বাসকষ্ট সৃষ্টি করতে পারে। শ্বাসপ্রশ্বাসে অ্যালার্জির কারণ, লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানি।

 শ্বাসপ্রশ্বাসে অ্যালার্জির কারণ

শ্বাসপ্রশ্বাসে অ্যালার্জির প্রধান কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • ধূলিকণা পোলেন: বাতাসে ভেসে থাকা ধূলিকণা ও ফুলের পরাগরেণু শ্বাসকষ্টের মূল কারণ হতে পারে।
  • পোষা প্রাণীর লোম: কুকুরবিড়ালের লোম বা ত্বকের মৃতকোষ শ্বাসপ্রশ্বাসে অ্যালার্জি সৃষ্টি করতে পারে।
  • ছত্রাকের স্পোর: বাতাসে ছত্রাকের স্পোর থাকা শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে।
  • তামাকের ধোঁয়া: তামাকের ধোঁয়া শ্বাসনালীকে প্রদাহিত করতে পারে এবং অ্যালার্জি বাড়িয়ে দিতে পারে।
  • রাসায়নিক দ্রব্য: কিছু পরিষ্কার করার পণ্য বা শিল্প রাসায়নিক শ্বাসকষ্ট সৃষ্টি করতে পারে।

 শ্বাসপ্রশ্বাসে অ্যালার্জির লক্ষণ

শ্বাসপ্রশ্বাসে অ্যালার্জির সাধারণ লক্ষণগুলি হলো:

  • হাঁচি সর্দি: হাঁচি এবং সর্দি শ্বাসপ্রশ্বাসে অ্যালার্জির প্রথম লক্ষণ হতে পারে।
  • শ্বাসকষ্ট: শ্বাস নিতে কষ্ট বা হাঁপানির মতো শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
  • চোখের পানি চুলকানি: চোখে পানি পড়া এবং চুলকানি হতে পারে।
  • নাক বন্ধ: নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং শ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে।
  • গলায় খুসখুস: গলায় খুসখুস বা জ্বালা অনুভূত হতে পারে।

শ্বাসপ্রশ্বাসে অ্যালার্জির প্রতিকার

শ্বাসপ্রশ্বাসে অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন:

  • অ্যালার্জেন এড়িয়ে চলুন: ধূলিকণা, পোলেন, এবং পোষা প্রাণীর লোম থেকে দূরে থাকুন।
  • বাড়ি পরিষ্কার রাখুন: নিয়মিত বাড়ি পরিষ্কার করুন এবং ধূলিকণা মুক্ত রাখুন।
  • এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন: ঘরের বায়ু পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন।
  • ডাক্তারের পরামর্শ নিন: অ্যালার্জির জন্য ডাক্তারের পরামর্শে অ্যান্টিহিস্টামিন বা অন্যান্য ওষুধ গ্রহণ করুন।
  • নিয়মিত ওষুধ সেবন: হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের জন্য নিয়মিত ওষুধ সেবন করুন।

 

ত্বকের অ্যালার্জি সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও সমাধান নিচে দেওয়া হলো:

ত্বকের অ্যালার্জি কীভাবে শুরু হয়?

ত্বকের অ্যালার্জি সাধারণত একটি প্রতিক্রিয়া বা প্রতিক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া হিসেবে শুরু হয়।

ত্বকের অ্যালার্জির প্রধান কারণ কী?

ত্বকের অ্যালার্জির প্রধান কারণ হচ্ছে প্রতিক্রিয়া বিষয়ক প্রোটিন নাম্বার ৪ এবং প্রোটিন নাম্বার ১৩ এর সংশ্লিষ্ট হওয়া।

ত্বকের অ্যালার্জির লক্ষণ কী?

ত্বকের অ্যালার্জির লক্ষণ হচ্ছে ত্বকের প্রদর্শন হালকা রঙে পরিবর্তন, কাঁচি বা ব্যথা, প্রদায়ণ বা স্কল্পিং।

ত্বকের অ্যালার্জি কীভাবে নির্দেশ করা যায়?

ত্বকের অ্যালার্জি নির্দেশ করা যায় একটি ডাক্তার দ্বারা ত্বকের পরীক্ষা করে।

ত্বকের অ্যালার্জি কীভাবে প্রতিকার করা যায়?

ত্বকের অ্যালার্জি প্রতিকার করতে সাধারণত অ্যান্টিহিস্টামিন ও অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি দ্রবক ব্যবহার করা হয়।

ত্বকের অ্যালার্জি কীভাবে প্রতিরোধ করা যায়?

ত্বকের অ্যালার্জি প্রতিরোধ করতে সাধারণত প্রতিক্রিয়া করা উপকারী প্রতিক্রিয়া প্রদানকারী প্রোটিন ব্যবহার করা হয়।

ত্বকের অ্যালার্জি কীভাবে সম্পূর্ণ প্রতিকার করা যায়?

ত্বকের অ্যালার্জি সম্পূর্ণ প্রতিকার করতে সাধারণত একটি ডাক্তারের পরামর্শ অনুসরণ করা হয়।

ত্বকের অ্যালার্জি কীভাবে স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে?

ত্বকের অ্যালার্জি স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে না, তবে ত্বকের সৌন্দর্য হানি করতে পারে।

ত্বকের অ্যালার্জি কীভাবে প্রতিক্রিয়া করা যায়?

ত্বকের অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া করতে সাধারণত অ্যান্টিহিস্টামিন ও অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি দ্রবক ব্যবহার করা হয়।

ত্বকের অ্যালার্জি কীভাবে প্রতিক্রিয়া করা যায়?

ত্বকের অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া করতে সাধারণত অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ ব্যবহার করা হয়। এটি চুলকানি, র‍্যাশ, এবং অন্যান্য অ্যালার্জির লক্ষণ কমাতে সাহায্য করে।

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *